সন্তানকে জিনিয়াস হিসাবে গড়ে তুলতে চান? জেনে নিন ৮ কৌশল !!!
জানতে-চাই , জানাতে-চাই
শিক্ষাবিদরা বহুবার সাবধান করেছেন, শিশুদের জবরদস্তি করে প্রতিভাবান করে গড়ে তোলার চেষ্টা করলে হিতে বিপরীত হয়। তাদের নানারকম সামাজিক এবং মানসিক সমস্যা তৈরি হয়। কিন্তু আপনি যদি আপনার বুদ্ধিমান সন্তানকে কোনো চাপের ভেতর না ফেলে তার বুদ্ধি বিকাশে সহায়তা করতে চান, নীচে বর্ণিত কিছু পন্থা চেষ্টা করতে পারেন
........................................................................বিস্তারিত জানতে! Click Me
Thanks for visit my site !!

যারা নতুন এ ব্যবসায় আসে-তাদের বেশিরভাগই তরল বিনিয়োগের সবচেয়ে প্রাথমিক এবং মৌলিক বিষয়টিই বুঝে না।
প্রশ্নটি হল, ‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য কী?’ একশ’জন বিনিয়োগকারীকে যদি এ প্রশ্ন করেন, অন্তত ৯০ জনই উত্তর দেবে-‘মুনাফা’, যা একেবারেই ঠিক নয়। কোম্পানি-স্টক নাড়াচাড়া এতই স্পর্শকাতর, বায়বীয় এবং ঝুঁকিপূর্ণ; যা সাধারণ চোখে দেখা যায় না এবং সাধারণ বুদ্ধিতে অনুমানও করা যায় না।................
বিস্তারিত পড়তে
শেয়ার বাজার এবং স্টক মার্কেট এমন একটি বাজার যেখানে অনেক সংস্থার শেয়ার কেনা বেচা হয়। এটি এমন এক জায়গা যেখানে কিছু লোক হয় প্রচুর অর্থ উপার্জন করে বা তাদের সমস্ত অর্থ হ্রাস করে। কোনও সংস্থার অংশ কেনা অর্থ সেই সংস্থায় শেয়ারহোল্ডার হওয়া।
আপনি যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেন সে অনুযায়ী আপনি সেই সংস্থার কিছু শতাংশের মালিক হন। যার অর্থ হ’ল সেই সংস্থাটি যদি ভবিষ্যতে মুনাফা অর্জন করে তবে আপনি আপনার দ্বারা বিনিয়োগকৃত দ্বিগুণ অর্থ পাবেন এবং যদি কোনও ক্ষতি হয় তবে আপনি একটি পয়সাও পাবেন না অর্থাৎ আপনি সম্পূর্ণ হারাবেন।
শেয়ারবাজারে যেমন অর্থোপার্জন করা সহজ, তেমনিভাবে এখানে অর্থ হ্রাস করাও সমান সহজ কারণ শেয়ার বাজারে উত্থান-পতন রয়েছে।
পুঁজিবাজারে শেয়ার বলতে একটি কোম্পানির মালিকানার অংশ বিশেষকে বোঝায়। প্রাইভেট ও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির মূলধন অনেকগুলো ভাগে বিভক্ত থাকে । প্রতিটি ভাগ হল একটি শেয়ার। কোম্পানির মালিকানাসত্ত্ব শেয়ারের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। একটি কোম্পানির কতগুলো শেয়ার থাকবে তা নির্ভর করে ওই কোম্পানির মূলধন কত এবং শেয়ারের অভিহিত/ফেইস মূল্য কত তার উপর।
বেক্সিমকো কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন/পেইড আপ ক্যাপিটাল ৭৮৬.৩ কোটি টাকা। আর তার শেয়ারের অভিহিত মূল্য/ফেইস ভ্যলু ১০ টাকা। এক্ষেত্রে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা দাঁড়ায় (৮৭৬.৩ কোটি/ ১০ টাকা )= ৮৭.৬৩ কোটি।
যদি কেউ কোন কোম্পানির কতগুলো শেয়ার অংশ ক্রয় করে তাকে সেই অংশের মালিক বা শেয়ারহোল্ডার বলে। এক কথায় কোন কোম্পানীর শেয়ারের মালিকদের বলা হয় শেয়ারহোল্ডার। বাংলাদেশে সাধারণত ৫ শ্রেনীর শেয়ারহোল্ডার দেখা যায় ডিরেক্টর, গভর্নমেন্ট, ইন্সটিটিউট, ফরেইন এবং পাবলিক।
একজন শেয়ারহোল্ডার সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কতটুকু মালিক, তা নির্ধারিত হয় তার কাছে থাকা ওই কোম্পানির শেয়ার সংখ্যার উপর। শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানি ঘোষিত লভ্যাংশও পেয়ে থাকেন শেয়ার সংখ্যার ভিত্তিতে।তাই বলা যায়, শেয়ার এমন এক ধরনের সিকিউরিটি যা একটি কোম্পানির মালিকানা এবং তার আয় ও সম্পদের ওপর অংশীদারিত্ব প্রকাশ করে। বেক্সিমকো কোম্পানির ৮৭.৬৩ কোটি শেয়ারের মধ্যে পাবলিক ৪৬.৫১ লাখ শেয়ার ধারণ করছেন। তাই পাবলিক বেক্সিমকো কোম্পানির (৮৭.৬৩ কোটি / ৪৬.৫১ লাখ)* ১০০ = ৫৩.০৭% মালিক। বেক্সিমকো কোম্পানির প্রায় অর্ধেকের বেশিরভাগ অংশের মালিক জনগন
বাংলাদেশ স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানীগুলোর পারফরমেন্সের ভিত্তিতে A, B, N এবং Z এই ৪ টা বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদেরকে সাধারনভাবে ভাল ও মন্দ শেয়ার চিনিয়ে দেবার জন্য এই বিভাগীকরন করা হয়েছে।
১. A-Category: যে সব কোম্পানিতে নিয়মিত বোর্ড মিটিং করা হয় এবং ১০% বা তার বেশি লভ্যাংশ (Dividend) বছর শেষে প্রদান করা হয় । সে সব কোম্পানীসমূহ এ গ্রুপের অর্ন্তভুক্ত।
২. B-Category: এ ধরনের ক্যাটাগরির কোম্পানিতে নিয়মিত বার্ষিক বোর্ড মিটিং করা হয় কিন্তু বার্ষিক লভ্যাংশ (Dividend) ১০% এর নিচে প্রদান করা হয়। এসব কোম্পানীসমূহ B গ্রুপের অর্ন্তভুক্ত।
৪. N-Category: এই গ্রুপে অর্ন্তভুক্ত কোম্পানিগুলো এই বছর স্টক মার্কেটে লিপিবদ্ধ হয়েছে ।যাকে নতুন শেয়ারও বলে। সাধারনত কোন শেয়ার স্টক মার্কেটে লিপিবদ্ধ হওয়ার পর আর্থিক বছর শেষ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই গ্রুপে রাখা হয়। আর্থিক বছর শেষ হলে এদের পারফরমেন্স উপর ভিত্তি করে A, B অথবা Z গ্রুপে স্থানান্তর করা হয়।
৫. Z-Category: এই গ্রুপে অর্ন্তভুক্ত কোম্পানিগুলো নিয়মিত বোর্ড মিটিং করে না এবং বার্ষিক লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ কিংবা সর্বশেষ ৬ মাস উৎপাদন বন্ধ থাকলে এই গ্রুপে স্থানান্তর করা হয়।
StockNow App ক্যাটাগরি অনুযায়ী শেয়ার ভাগ করা আছে।
প্রাইমারি শেয়ার ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও নামেও পরিচিত। বাজারে কোন কোম্পানি প্রথম প্রাইমারি শেয়ারের মাধ্যমে প্রবেশ করে। অর্থাৎ নতুন কোন কোম্পানিকে বাজারে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে তাকে প্রথমে প্রাইমারি শেয়ার ছাড়তে হবে।
প্রাইমারি শেয়ার কিনতে আগ্রহীদের পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দরখাস্ত আহবান করে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি। বর্তমানে দেখা যায়, কোম্পানির প্রয়োজনীয় শেয়ার লটের চেয়ে প্রায় ৫০-৬০ গুণ এমনি ১০০ গুণ পর্যন্ত বেশি দরখাস্ত জমা পড়ে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানি লটারির মাধ্যমে প্রয়োজনীয় শেয়ার লট সংগ্রহ করে থাকে। প্রাইমারি শেয়ার বাজারে এলে বিও অ্যাকাউন্টধারী যে কেউ এই শেয়ার কেনাবেচা করতে পারে।
প্রতিটি কোম্পানির প্রাইমারি শেয়ার যে দামে ছাড়ে তাকে ফেইস ভ্যালু বলে । কখনো কখনো ফেইস ভেল্যুর সাথে প্রিমিয়াম যোগ করে একটি নির্দিষ্ট টাকায় শেয়ারটি অফার করে থাকে ।
ধরা যাক কোন কোম্পানির ফেস ভ্যালু ১০ টাকা এবং তারা ৫ টাকা প্রিমিয়াম সহ শেয়ারের দাম নির্ধারণ করল ১৫ টাকা। এখন যদি ঐ শেয়ার IPO এর মাধ্যমে পেয়ে থাকেন তবে প্রতি শেয়ারে দাম পরে ১৫ টাকা। তারপর এখন ইচ্ছা করলে এই শেয়ার সেকেন্ডারি মার্কেটে বিক্রি করতে পারবেন।
আইপিও ছাড়তে দুটি শর্ত পূরণ করতে হবে:
কোম্পানিটি অবশ্যই একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হতে হবে।
কোম্পানিকে অবশ্যই শেয়ার মার্কেটে (এসইসি, ডিএসই এবং সিএসই) তালিকাভুক্ত হতে হবে।
প্রাইমারি শেয়ার ক্রয় করে ম্যাচিওর হওয়ার পর যখন বিক্রি করে দেয় তখন তা সেকেন্ডারি শেয়ারে পরিনত হয়। সেকেন্ডারি শেয়ারগুলো শেয়ার বাজারে ক্রয় ও বিক্রি করা যায় । সেকেন্ডারি শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে হলে শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকতে হবে।
অর্থাৎ ব্যবসা করার জন্য ফান্ডামেন্টাল এবং টেকনিক্যাল এনালাইসিস সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। এ ধারনা অর্জন করতে পারলে শেয়ার ব্যবসায় ভাল লাভ করতে পারবেন।
আর যদি দীর্ঘমেয়াদে শেয়ারে ব্যবসা করেন এবং একে পেশা বা বাড়তি ইনকামের সোর্স হিসেবে ব্যবহার করতে চান তবে সেকেন্ডারি মার্কেট খুবই উত্তম যায়গা।
রাইট শেয়ার এক ধরনের অধিকারমূলক শেয়ার। কোম্পানি যখন তার মূলধন বাড়াতে চায় তখন সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অনুমতি নিয়ে বাজারে যে শেয়ার ছাড়ে তাকেই রাইট শেয়ার বলে।
এ শেয়ার সবাই কিনতে পারেন না।
কোম্পানি গঠনের পরবর্তী সময়ে শেয়ার বিক্রি করার ক্ষেত্রে পুরাতন শেয়ার মালিকগণ ওই শেয়ার ক্রয়ে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন।
যেসব শেয়ারহোল্ডার আগেই ওই কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন তারাই শুধু রাইট শেয়ার কিনতে পারেন। শেয়ারহোল্ডারদের কাছে এই শেয়ার অনেক মূল্যবান।
কারণ বাজারের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে এই শেয়ারের দাম অনেক কম থাকে।
ওটিসি মার্কেট হলো ওভার দ্যা কাউন্টার মার্কেট (Over the Counter Market)।
যেই সকল কোম্পানি ডিএসই লিস্ট থেকে তালিকাচ্যুত হয়েছে সেই সকল কোম্পানীর শেয়ার হোল্ডারগন ওটিসি মার্কেটে লেনদেন করেন।
সাধারনত, দেউলিয়া হয়ে যাওয়া, উৎপাদন বন্ধ, অস্তিত্ব বিহীন কোম্পানীর শেয়ার গুলোই ওটিসি মার্কেটে লেনদেন হয়। এটা কিন্তু শেয়ার বাজারেরই অংশ।
যেসব কোম্পানি মূল মার্কেটে লিস্টিং হয়ে লিস্টিং যোগ্যতা ধরে রাখতে পারে না সেই কোম্পানিগুলো ডিলিস্ট হয়ে ওটিসি মার্কেট-এ তালিকাভুক্ত হয়ে যায়।
বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ওটিসি লিস্টেড শেয়ার এ বিনিয়োগ করা বোকামি। ওটিসিকে অনেকটা শেয়ার বাজারের ডাস্টবিন বলা চলে।
শেয়ার বাজারে একদিনে কোন একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম অনেক বেশী বাড়া বা কমা ঠেকাতে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন যে নিয়ম চালু করেছে সেটিই সার্কিট ব্রেকার নামে পরিচিত।
বর্তমানে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্কিট ব্রেকার বা দর পরিবর্তনের সর্বোচ্চ সীমা ১০ শতাংশ। অর্থাৎ একদিনে একটি শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে পারে অথবা একইভাবে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত দাম কমতে পারে। তবে, শেয়ারের দাম অনুযায়ী সার্কিট ব্রেকার ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
শেয়ারের দাম অনুযায়ী সার্কিট ব্রেকার এর ৬টি ভাগ আছেঃ
কোন একটি শেয়ারের দাম যদি ২০০ টাকার মধ্যে থাকে তবে সেই শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার হবে ১০%। অর্থাৎ সেই শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ১০% বাড়তে পারে বা ১০% কমতে পারে।
কোন একটি শেয়ারের দাম যদি ২০১ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে থাকে তবে সেই শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার হবে ৮.৭৫%
কোন একটি শেয়ারের দাম যদি ৫০১ টাকা থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে থাকে তবে সেই শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার হবে সাড়ে ৭.৫%
এই রকম ভাবে যেই শেয়ারের দাম ১০০১ টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে তার সার্কিট ব্রেকার হবে ৬.২৫%।
যেই শেয়ারের দাম ২০০১ টাকা থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে তার সার্কিট ব্রেকার হবে ৫%।
যেই শেয়ারের দাম ৫০০১ টাকা থেকে তার অধিক হবে সেই শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার হবে ৩.৭৫%
উদাহরণস্বরূপ, গতকাল একটি শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইজ ছিল ( YCP = Yesterday Closing Price) ১০০ টাকা। যদি ১০% ঐ শেয়ারে সার্কিট ব্রেকার দেওয়া থাকে তবে সেই শেয়ারটির সর্বোচ্চ দাম ( Circuit Up) উঠতে পারবে ১১০ টাকা এবং সর্বনিন্ম দাম (Circuit Lw) হতে পারবে ৯০ টাকা। এই মূল্য অতিক্রম করে কেউ বাই সেল করতে পারবে না। নিচের ছবিতে সার্কিট আপ এবং সার্কিট লো দেখানো হয়েছে।
কোন কোম্পানির টোটাল শেয়ারকে তার মার্কেট ভ্যালু দ্বারা গুন করলে যে ক্যাপিটাল পাওয়া যায় তাকে ওই কোম্পানির মার্কেট ক্যাপিটাল বলে।
এখানে বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের মার্কেট ভ্যালু হল ৫৮.৯০টাকা। বিএসআরএমের সর্বমোট শেয়ারের পরিমান প্রায় ৩৭ কোটি ৬০ লক্ষ। তাহলে বিএস আরএমের মার্কেট ক্যাপিটাল (৫৮.৯০ টাকা * ৩৭.৬০ কোটি শেয়ার)= ২২১৪.৪ কোটি টাকা।
অনুমোদিত মূলধনের পেছনে বর্তমানে কত টাকা আছে তাই হচ্ছে পরিশোধিত মূলধন বা পেইডআপ ক্যাপিটাল।পরিশোধিত মূলধন বলতে বোঝায় কি পরিমাণ মূলধন শেয়ারহোল্ডাররা বরাদ্দকৃত শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগ করেছে।
পেইড আপ ক্যাপিটাল কখনোই অথরাইজড ক্যাপিটালের বেশী হতে পারবে না।
যেমন, একটি কোম্পানীর Authorized Capital ১০০ টাকা হলে তার Paid-up Capital ১০০ টাকার বেশী হতে পারবে না। যদি Paid-up Capital ১০০ টাকার বেশী করতে হয় তাহলে প্রথমে Authorized Capital ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে নিতে
নিচের ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি HRTEX কোম্পানিটির Paid-up Capital ২৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
অনুমোদিত মূলধন বলতে বুঝায় কোম্পানি ভবিষ্যতে সর্বমোট কি পরিমান মূলধন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে জোগাড় করতে পারে। প্রত্যেক কোম্পানির একটি নির্দিষ্ট মূলধন অনুমোদন করতে হয়।
কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ অনুমোদনের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং পরে তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে পাঠানো হয়। এসইসির অনুমোদন পাওয়ার পর তা কার্যকর হয়। এটি অথরাইজড ক্যাপিটাল বা অনুমোদিত মূলধন বলে বিবেচিত হয়।
ফেস ভ্যালু হচ্ছে এমন একটি মূল্য যে মূল্যে শেয়ার স্টক এক্সচেঞ্জ এ তালিকাবদ্ধ হয়। ফেস ভ্যালুর দামের উপর শেয়ার এর লভ্যাংশ প্রদান করা হয় । বাংলাদেশ স্টক এক্সচেঞ্জ এ যে কোম্পানি গুলো তালিকাবদ্ধ হয় তা সাধারণত ১০ টাকায় তালিকাবদ্ধ হয় এবং ১০ টাকার উপর যে দাম থাকে তা প্রিমিয়াম প্রাইস হিসেবে গণ্য হয়।
যেমনঃ ধরুন ABC কোম্পানি শেয়ার একজন ব্যক্তি প্রাইমারি শেয়ার/আইপিও হিসাবে ১৫ টাকায় লটারির মাধ্যমে কিনল। এর মানে এইখানে ১০ টাকা কর্তৃপক্ষ নির্দেশিত ফেস ভ্যালু এবং বাকি ৫ টাকা প্রিমিয়াম প্রাইস ।
সেকেন্ডারি মার্কেটে শেয়ার যে দামে ক্রয় ও বিক্রয় করা হয় তাকে ওই শেয়ারের মার্কেট প্রাইস বা ভ্যালু বলে। কোন শেয়ারের মার্কেট প্রাইস তার চাহিদা ও যোগানের উপর নির্ভর করে বাড়তে ও পারে আবার কমতেও পারে।
উদাহরণসরুপ, এখানে বেলা ২ঃ০৬ মিনিটে ওরিয়ন ফার্মার (ORIONPHARM) মার্কেট প্রাইস হল ৫৯.৪০ টাকা।
সমর্থন, বা সমর্থন স্তর, নীচের মূল্যের স্তরটিকে বোঝায় যার নীচে সম্পদের দাম কমার সম্ভাবনা থাকে সময়ে। যে কোনও সম্পত্তির সমর্থন স্তরটি ক্রেতারা তৈরি করেছেন যারা বাজারে প্রবেশ করছেন যখনই সম্পদ কম দামে চলে যায়।
ব্লক মার্কেট হচ্ছে এমন একটা মার্কেট যেই খানে বেশি পরিমানের শেয়ার কেনা বেচা হয় যার শেয়ারের দাম এবং ভলিউম বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আগে থেকেই ক্রেতা এবং বিক্রেতার ভিতর ঠিক করা থাকে। ডিএসই এর যেই ট্রেডিং প্লাটফর্ম বা সফটওয়্যার আছে তার মাধ্যমেই এই ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা হয়। সাধারণ মার্কেটের লেনদেনের মতই ব্লক মার্কেটে লেনদেন সম্পন্ন হয়। যখন বড় ভলিয়মের কোন শেয়ার লেনদেন করার প্রয়োজন হয় তখন তা স্বাভাবিক মার্কেটে না করে আলদাভাবে লেনদেন করা যায়। স্বাভাবিক মার্কেটের বাহিরে যেয়ে লেনদেন কেই ব্লক ট্রেডে লেনদেন বলা হয়। সাধারণত ব্লক মার্কেটে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা অংশগ্রহণ করে না বরং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বা বড় বিনিয়োগকারীরা ব্লকে বেশি লেনদেন করে। তবে যেকেউ চাইলে পাঁচ লাখ টাকার উপরের সমমানের শেয়ার ব্লক মার্কেটেকে লেনদেন করতে পারে। ব্লক ট্রেডে কমপক্ষে ৫ লাখ টাকার ট্রেড করতে হবে। ব্লক মার্কেটে শেয়ার লেনদেন হয় ক্রেতা বিক্রেতার উভয়ের মঝে চুক্তির মাধ্যমে। স্বাভাবিক মার্কেটে বড় ভলিয়মের লেনদেন মূল্যহ্রাস বা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা পালন করে। এই কারণেই স্বাভাবিক মার্কেটকে প্রভাব মুক্ত রাখতেm ব্লক মার্কেটে লেনদেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ব্লক মার্কেটে লেনদেন করার একটি বড় কারন হচ্ছে, বড় পরিমানের শেয়ার সাধারণ (Regular) মার্কেটে লেনদেন করতে গেলে শেয়ারের দাম বেড়ে বা কমে যেতে পারে। যেমন, ধরে নেওয়া যাক, একটা কোম্পানির প্রতিদিন লেনদেন হচ্ছে ১ লাখ শেয়ার। কেউ যদি এই কোম্পানির ১ কোটি শেয়ার সাধারন (Regular) মার্কেটে বিক্রি করতে চায় তাহলে শেয়ারের দামে একটা বড় পতন হতে পারে। আবার কেউ যদি অল্প অল্প করে অনেক দিন ধরে শেয়ার বিক্রি করে তাহলে ১ কোটি শেয়ার বিক্রি করতে অনেক দিন সময় লাগবে।
সমর্থন, বা সমর্থন স্তর, নীচের মূল্যের স্তরটিকে বোঝায় যার নীচে সম্পদের দাম কমার সম্ভাবনা থাকে সময়ে। যে কোনও সম্পত্তির সমর্থন স্তরটি ক্রেতারা তৈরি করেছেন যারা বাজারে প্রবেশ করছেন যখনই সম্পদ কম দামে চলে যায়।
সমর্থন, বা সমর্থন স্তর, নীচের মূল্যের স্তরটিকে বোঝায় যার নীচে সম্পদের দাম কমার সম্ভাবনা থাকে সময়ে। যে কোনও সম্পত্তির সমর্থন স্তরটি ক্রেতারা তৈরি করেছেন যারা বাজারে প্রবেশ করছেন যখনই সম্পদ কম দামে চলে যায়।
আপনি কি কোন ব্যবসায় বিনিয়োগ করার কথা ভাবছেন? যেখানে আপনি ভালো উপার্জনের পথ পাবেন। তাহলে শেয়ার বাজার একটি ভালো বিনিয়োগের সর্বত্তোম মাধ্যম হতে পারে। অনেকেই শেয়ার বাজার পতনের ফলে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। কিন্তু শেয়ার বাজার আবার পুনরায় অগ্রগতি হচ্ছে দিনের পর দিন। অল্প পুঁজি দিয়ে এই ব্যবসায় আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন। শেয়ার বাজারের আর্থিক লেনদেন হয় ব্যাংকের মাধ্যমে। কিন্তু তার আগে আপনাকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার সঠিক পদ্ধতি জেনে নিতে হবে। শেয়ার বাজারে সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান না থাকলে শেয়ারের পুঁজি হারাতে পারেন। কিন্তু কীভাবে করবেন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ? তাই নীচে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের কিছু আলোচ্য বিষয় রইল – 1. শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ এর পদ্ধতি 1.1. মৌলিক জ্ঞানঃ 1.2. সঠিক কৌশলঃ 1.3. কোম্পানি নির্বাচন করুনঃ 1.4. প্যান কার্ড ও আধার কার্ডঃ 1.5. ব্রোকার নির্বাচন করুনঃ 1.6. ডিম্যাট বা ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খোলাঃ 1.7. লিভারেজ এড়িয়ে চলুনঃ 1.8. কেনা- বেচা শুরু করুনঃ
আরো পড়ুন : যেসব লক্ষণ দেখলে বুঝবেন যে আপনি থাইরয়েডের শিকার!!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন